হাই ভিওয়ার্স,
BoyzTech এ আপনাদের স্বাগতম।
আশা করি সকলেই ভালো আছেন এবং আজকেও এই তথ্যবহুল লেখাটি পড়ে উপকৃত হবেন।
গত পোস্টে শিখিয়েছিলাম কিভাবে একটি সাধারণ ব্লগ সাইট খুলতে হয় এবং কিভাবে এর সাধারণ পরিবর্তনগুলো করে হয়। লিঙ্ক🔗
কিভাবে একটি কাস্টম ডোমেইন অ্যাড করবেন আপনার ব্লগ সাইটটিতে🔗
কাস্টম ডোমেইন কি এবং এর কাজ কি?
ডোমেইন হচ্ছে একটি আইপি ঠিকানা যা ইন্টার করে সার্চ করলে ব্রাউজারটির আপনার সেই নির্দিষ্ট ঠিকানায় নিয়ে যাবে। যেমন:- google.com, Facebook.com, BoyzTech.com একেকটি আলাদা আলাদা ডোমেইন। ডোমেইন এর কাজ হচ্ছে নির্দিষ্ট হোস্টে নিয়ে যাওয়া এবং হোস্ট রিড করা।
আগের পোস্টে যে সাইটটি বানানো শিখিয়েছিলাম সেটিতে ব্লগারে ডিফল্ট ডোমেইনটি ছিল (example.blogspot.com)। এটি ব্লগারের ডিফল্ট সাবডোমেইন। কিন্তু আপনি যদি চান blogspot লিখাটা বাদ দিয়ে শুধু example.com নিতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে একটি ডোমেইন কিনে ব্লগারে অ্যাড করতে হবে। আলাদা করে কিনে ব্লগারে অ্যাড করা ডোমেইনটিকেই কাস্টম ডোমেইন বলা হয়।
কাস্টম ডোমেইনের উপকারিতা:
- যেহেতু কাস্টম ডোমেইন ছোট হয়, তাই ইউজাররা খুব সহজেই খুজে পেতে পারে।
- সাইটটি দেখতে প্রফেশনাল লাগে।
- SEO করা সহজ হয়।
- রেঙ্ক করতে সুবিধা হয়।
- অ্যাডসেন্স তাড়াতাড়ি পাওয়া যায়।
- অনেক বেশি ট্রাফিক পাওয়া যায়।
- একই ডোমেইনের আন্ডারে অনেক subDomain বানানো যায়। যেমন bn.BoyzTech.com🔗
কাস্টম ডোমেইনের অপকারিতা:
কাস্টম ডোমেইনের কোনো অপকারিতা নেই।
- এটি কিনতে হয়। যার জন্যে কিছু টাকা লাগে। মনে এটি কিনতে খরচ হয়।
- এটি বার্ষিক ভাবে রিনিউ করে নিতে হয়।
নোট: উপরোক্ত কারণ দুটি কোনো অপকারিতা নয়।
হোস্টিং কি? ব্লগারের জন্য কি হোস্ট প্রয়োজন হয়?
আপনার সাইটের পোস্ট, ইমেজগুলো যেখানে জমা করে রাখেন সেটাকেই হোস্ট বলে। যারা ওয়ার্ডপ্রেস ব্যাবহার করে তাদের জন্যে আলাদা হোস্টের প্রয়োজন হয়। কিন্তু ব্লগারে জন্য আলাদা হোস্ট প্রয়োজন নেই।